\ মোঃ রাশেদুর রহমান রাসেল \ |
এদিকে সাম্প্রতিককালে অনুষ্ঠিত এক আইন শৃঙ্খলা কমিটির মিটিংয়ে জামালপুরের সিভিল সার্জনের বক্তব্যে জানা গেছে, তাদের কাছে এসব লাইসেন্সবিহীন অবৈধ প্রতিষ্ঠানের নাম-ঠিকানা রয়েছে। এখন প্রশ্ন হচ্ছে তাহলে সেগুলো বন্ধ করতে বাধা কোথায়? কেন এতদিনেও এগুলো বন্ধ করা হয়নি। এ বিষয়ে উচ্চ আদালতের নির্দেশের পরও কি এগুলো বন্ধ করা সম্ভব হবে না?
জামালপুরের স্বাস্থ্য অধিদপ্তর অবৈধ হাসপাতাল, ক্লিনিক, ডায়াগনস্টিক সেন্টারের যে হিসাব দিয়েছে বাস্তবে তার সংখ্যা আরও বেশি। তারপরও সংখ্যাটা যাই হোক না কেন, অনুমোদন ছাড়া স্বাস্থ্যের একটি প্রতিষ্ঠানও চলতে পারে না। দ্রুত এগুলোর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে। এখানে রাজনৈতিক বা অর্থের যতই দাপট থাকুক না কেন এ ব্যাপারে কোন ছাড় দেওয়া উচিৎ নয়। আমরা আশা করবো জামালপুরের অবৈধ হাসপাতাল-ক্লিনিক-ডায়াগনষ্টিক সেন্টারগুলো বন্ধে জামালপুরের সিভিল সার্জনের নেতৃত্বে যৌথবাহিনীর মাধ্যমে কঠোর অভিযান পরিচালিত হবে।
লেখক : সম্পাদক ও প্রকাশক, দৈনিক সত্যের সন্ধানে প্রতিদিন, জামালপুর।
সরকারি মিডিয়া (ডিএফপি) তালিকাভুক্ত জামালপুরের প্রচারশীর্ষ দৈনিক-সত্যের সন্ধানে প্রতিদিন অনলাইন ভার্সন । আপনার মতামত প্রকাশ করুন