একজন নিষ্ঠাবান-মানবিক সফল ইউপি চেয়ারম্যান মোঃ সাইফুল ইসলাম খান সোহেল

দৈনিক সত্যের সন্ধানে প্রতিদিন
0

মোঃ রাশেদুর রহমান রাসেল \
সফল চেয়ারম্যান হওয়া একটা স্বপ্ন। কিন্তু স্বপ্নের পথে পা বাড়ালেই একের পর এক আসতে থাকে প্রতিবন্ধকতা। যে ব্যক্তি এসব প্রতিবন্ধকতা ডিঙিয়ে এগিয়ে যাবেন তিনিই হবেন সফল। আজ এমনই একজন সমাজ সেবকের কথা জানাচ্ছি- যিনি অনেক বাধা ও প্রতিবন্ধকতা ডিঙিয়ে একজন সফল ব্যক্তি (চেয়ারম্যান) হিসেবে প্রতিষ্ঠিত।
তিনি হলেন, জামালপুর সদর উপজেলার ১নং কেন্দুয়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মোঃ সাইফুল ইসলাম খান সোহেল। সাধারণ মানুষের প্রত্যাশা পূরণে নিরন্তর কাজ করে যাচ্ছেন। তারপরও মানুষের প্রত্যাশা থাকে। তিনি তার পরিশ্রম, সাহস, ইচ্ছাশক্তি, একাগ্রতা আর প্রতিভার সমন্বয়ে সাধারণ মানুষের ভাগ্য উন্নয়নের জন্য, স্থানীয় সরকারের উন্নয়ন কর্মকান্ড সঠিক ও সুচারুভাবে বাস্তবায়নের জন্য, সর্বোপরি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ডিজিটাল বাংলাদেশের যে স্বপ্ন রয়েছে সেই স্বপ্ন বাস্তবায়নের জন্য এবং বিগত দিনের ন্যায় আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নৌকা প্রতীকের জয়লাভের জন্য অক্লান্ত পরিশ্রম করে যাচ্ছেন।
মোঃ সাইফুল ইসলাম খান সোহেল কাজে সফলও হয়েছেন, হচ্ছেন সকলের সহযোগিতা পাচ্ছেন এবং সহযোগিতার আশাও ব্যক্ত করে চলেছেন। চেয়ারম্যান হিসেবে সফলতা পাওয়ায় তিনি জামালপুর সদর উপজেলার ১৫টি ইউনিয়নের সর্বত্র মহলে সম্মানিত হচ্ছেন। তারুণ্যের প্রতীক এ ব্যক্তি তার বয়স ও অভিজ্ঞতা দুটিকেই হার মানিয়েছেন। তার কর্মকান্ডে মনে হয় তিনি নবীন নয়। তিনি অনেক প্রবীণ। তার অভিজ্ঞতা রয়েছে অনেক। এ সকল সফল মানুষের পেছনে আছে কিছু গল্প, তা অনেকটা রূপকথার মতো। আর সেসব গল্প থেকে মানুষ খুঁজে নেয় স্বপ্ন দেখার সম্বল, এগিয়ে যাওয়ার জন্য নতুন প্রেরণা। দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই উল্লেখযোগ্য উন্নয়নে অগ্রণী ভূমিকা রেখে সাধারণ মানুষের আস্থা অর্জনে সক্ষম হয়েছেন। এলাকার হতদরিদ্র মানুষের উন্নয়নে তাঁর নিরন্তর প্রয়াস সব মহলেই প্রশংসা কুঁড়িয়েছে। রাস্তাঘাটের উন্নয়ন, শিক্ষা ও স্বাস্থ্য সেবায় বিশেষ অবদান, সামাজিক উন্নয়নসহ বিভিন্ন প্রকল্পের বাস্তবায়নে দায়িত্বশীলতার পরিচয় দিয়ে এলাকায় নিজের মুখ উজ্জ্বল করেছেন। তার সাথে দলের ভাবমূর্তির উন্নয়ন হয়েছে। অসংখ্য মসজিদ, মাদ্রাসা, স্কুল-কলেজ ও বিভিন্ন সামাজিক সাংস্কৃতিক সংগঠণের অন্যতম পৃষ্ঠপোষক সমাজসেবী মোঃ সাইফুল ইসলাম খান সোহেল।
ব্যক্তি জীবনে তিনি অত্যন্ত নম্র, ভদ্র, সদাহাস্যোজ্জ্বল ও সাদা মনের মানুষ। তার মাঝে কোনো অহংকার নেই। নিরহংকারী এই মানুষটি দলমত নির্বিশেষে আজ সকলের কাছে প্রিয়। কাজ করছেন নৌকার জন্য। সর্বোপরি কাজ করছেন সাধারণ মানুষের কল্যাণের জন্য। বয়সে তরুণ হলেও তিনি মনোবল হারাননি। এই সফল মানুষটি দলীয় নেতাকর্মী থেকে শুরু করে প্রতিটি মানুষের বিপদে আপদে ছুটে যান। এলাকায় তিনি একজন সাদা মনের উদার মানসিকতার ও দানশীল মানুষ হিসেবে ইতিমধ্যে পরিচিতি লাভ করেছেন।
এলাকার সাধারণ মানুষের মতে, আমরা নেতা বা চেয়ারম্যান বুঝি না। মোঃ সাইফুল ইসলাম খান সোহেল চেয়ারম্যান একজন ভালো মানুষ। তিনি একজন কর্মঠ ব্যক্তি। তিনি চেয়ারম্যান পদে থাকায় আমাদের তথা এলাকার উপকার হচ্ছে। দুঃখ-দুর্দশায় ডাকা মাত্রই তাকে সহজেই পাশে পাওয়া যায়। ইতোমধ্যে তিনি সমাজের সকল মতাদর্শের মানুষের কাছে একজন দক্ষ, পরিশ্রমী ও মেধাবী সমাজ সেবক এবং উদীয়মান নেতা হিসেবে ব্যাপক পরিচিতি লাভ করেছেন।
নির্বাচনকালীন সময়ে সাধারণ জনগনকে দেওয়া প্রতিশ্রæতি বাস্তবায়ন করে একজন সফল ও জনপ্রিয় ইউপি চেয়ারম্যান হিসেবে সবশ্রেণির মানুষের অন্তরে স্থান করে নিয়েছেন ১নং কেন্দুয়া ইউনিয়নের জনপ্রিয় চেয়ারম্যান মোঃ সাইফুল ইসলাম খান সোহেল। তিনি ১নং কেন্দুয়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হওয়ার পর মাত্র কিছু দিনের মাথায় তার প্রিয় ইউনিয়নকে উন্নয়নের মাস্টার প্ল্যানের আওতায় এনে ব্যাপক উন্নয়ন মূলক কর্মসূচি হাতে নিয়েছেন। দৃশ্যপট পরিবর্তন করেছেন ইউনিয়ন পরিষদের সেবায়। মেধা, মনন, কর্ম প্রয়াস শ্রম ও অধ্যাবশায়ের মাধ্যমে ব্যবস্থাপনাগত দক্ষতা অর্জনের মধ্য দিয়ে তিনি নিজেকে গড়েছেন পরিশীলিতভাবে এক উজ্জ্বল অধ্যায়ে। এলাকার গরীব দুঃখী মানুষের পাশে থেকে তিনি সব সময় সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন।
সর্বোপরি গরীব মেহনতী মানুষের প্রকৃত জনদরদী হিসেবে তিনি এলাকায় ব্যাপক পরিচিত ও জনপ্রিয়তা লাভ করেছেন। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, তিনি ১নং কেন্দুয়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান হিসেবে নির্বাচিত হওয়ার পর থেকে এলাকার উন্নয়নে মহা-পরিকল্পনা গ্রহণ করেছেন। গৃহিত পরিকল্পনার আলোকে তিনি একের পর এক উন্নয়ন কর্মকান্ড বাস্তবায়ন সম্পন্ন করেছেন। গ্রাম আদালতের মাধ্যমে দীর্ঘদিনের গ্রাম্য সমস্যা গুলো অত্যন্ত নিখুঁত ভাবে পক্ষদ্বয়ের সম্মতিক্রমে নিরসন করছেন। এলাকা পরিদর্শনকালে ১নং কেন্দুয়া ইউনিয়নবাসী দৈনিক সত্যের সন্ধানে প্রতিদিন পত্রিকার এ প্রতিবেদককে বলেন, ১নং কেন্দুয়া ইউনিয়নের বর্তমান জনপ্রিয় চেয়ারম্যান মোঃ সাইফুল ইসলাম খান সোহেল সম্ভ্রান্ত ঘরের সন্তান। তার বাবা বাংলাদেশ উচ্চ বিদ্যালয়ের স্বাধীনতা পরবর্তী প্রধান শিক্ষক সহ কয়েকটি স্কুলের প্রধান শিক্ষক ছিলেন। কেন্দুয়া ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের দুঃসময়ের দুই-দুইবারের সভাপতি এবং থানা আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতিও ছিলেন। মোঃ সাইফুল ইসলাম খান সোহেল ব্যক্তি জীবনে আনন্দমোহন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে রাস্ট্রবিজ্ঞানে অনার্স মাস্টার্স করেছেন। কেন্দুয়া সাংগঠনিক থানা ছাত্রলীগের আহবায়ক ও দুই মেয়াদে সভাপতির দায়িত্ব পালন করেছেন। ২০০৪ সাল থেকে প্রায় দেড় যুগ জামালপুর সদর উপজেলার আওয়ামী যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। সেই থেকে ১নং কেন্দুয়া ইউনিয়নের প্রতিটি পাড়া মহল্লায় তার পদচারনা। বিগত দিনে নিজস্ব অর্থ দিয়ে মানুষের সেবা করেছেন এখনো সরকারের পাশাপাশি নিজের অর্থ দিয়েও করে যাচ্ছেন। মানুষের বিপদ ও কষ্ট তার হৃদয়ে যন্ত্রনার মতো খরাস্রোত দেয়। কেন্দুয়ার প্রতিটি ঘর তার খুব পরিচিত। পরিষদ ভিত্তিক পাশাপাশি নিজস্ব অর্থ দিয়ে সহযোগিতা করেছিল বিগত দিনে এখনো করছে। নৌকার কান্ডারী বলতে ১নং কেন্দুয়া ইউনিয়নে তিনি ছাড়া বিকল্প নাই। আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ভোট আহরন, বিপুল জনগন ও কর্মী বিস্তার এবং সরকারের বিরোধী পক্ষের শক্তির বিরুদ্ধে যেকোন প্রতিকূল আন্দোলনে সফল হয়ে বের হওয়া মোঃ সাইফুল ইসলাম খান সোহেলের নেতৃত্ব ছাড়া কেন্দুয়া ইউনিয়নে কল্পনা করা সম্ভব না।
তিনি আরোও জানান, ভৌগোলিক কারনে কেন্দুয়া ইউনিয়ন জামালপুর সদরের ১নং ক্রমিকে অবস্থান করলেও উন্নয়ন অগ্রযাত্রায়, চিন্তা চেতনা এবং মননে আমাদের অবস্থান কোথায় তা নিরুপনের ভার আমার প্রিয় কেন্দুয়া বাসীর কাছেই ছেড়ে দিলাম। কেন্দুয়া ইউনিয়নের মত ঐতিহ্যবাহী ইউনিয়নের নিকট অতীত এবং দূর অতীতে অনেক বাঘা বাঘা চেয়ারম্যান ওহী নাযিলের মত আবির্ভূত হয়েছেন। এদের মধ্যে অনেকের জয়ের পিছনে ভোটাধিকার প্রয়োগ হয়েছে আবার বেশীরভাগ ক্ষেত্রেই কালো টাকা আর ক্ষমতার প্রয়োগ হয়েছে। কথাটা এ কারনেই বললাম যে, অনেক নিশ্চিত জয়কেও ছিনিয়ে নেয়া হয়েছে। একেকজন একাধিক বা ততোধিক বারও ইউনিয়ন পরিষদের মসনদে আরোহন করে নিজেদের ভাগ্যের যতটুকু পরিবর্তন করেছেন, তার চাইতে বেশী কেন্দুয়া বাসীর জীবনে মরন ফাঁদ তৈরী করেছেন। তাইতো কেন্দুয়ার আপামর জনগন বরাবরই ইউনিয়ন পরিষদের মসনদে নতুন কোন মুখ দেখার অপেক্ষায় থেকেছেন, কিন্তু এক্ষেত্রেও কোন না কোন অশুভ হাতের ছোঁয়ায় মানুষের ভাগ্য নিয়ে ছিনিমিনির খেলা চলেছে অহরহ। হেরে গিয়েও কেন্দুয়াবাসী বারবার মেয়াদে মেয়াদে বুক বাঁধে। জানিনা মনুষ্য সৃষ্ট অমানিশার অন্ধকার কেটে কবে কেন্দুয়ার আকাশে মঙ্গল আলোর ঝলকানি দেখা দিবে। দেশের সর্বোচ্চ শিক্ষায় শিক্ষিত হয়েছি। আমি ইচ্ছে করলেই ব্যবসা,ভালো কোন চাকরিতে আত্বনিয়োগ বা উন্নত জীবনের আশায় ভিনদেশে হিযরত করে স্বাচ্ছন্দ্যে জীবন যাপন করতে পারতাম ও পারি কিন্তু কবি গুরুর সেই কালজয়ী গান “গ্রাম ছাড়া ঐ রাঙা মাটির পথ আমার মন ভূলায়রে,
ওরে কার পানে মন হাত বাড়িয়ে লুটিয়ে যায় ধুলায়রে”
এই মাটি, মাকে ভালোবেসেই গ্রামের পথে প্রান্তরে ঘুরে বেড়াচ্ছি অসীমের সন্ধানে। কেন্দুয়া বাসীর সুখ-দুঃখ আমার জীবনের প্রতি পরতে পরতে জড়িয়ে আছে। মানুষের ডাক আমাকে খরস্রোত নদীর জোয়ারের মত ভাসিয়ে নেয় অবিরত। এই কেন্দুয়ার মাটিতে আমার নারি পূতা, চাইলেউ তারেতো ভুলা যায়না।
ইউনিয়ন পরিষদের মত ক্ষুদ্রতর স্থানীয় সরকারের প্রতিনিধিত্ব করে অলীক স্বপ্নের বীজ বোনা বা উন্নয়ন অভিযাত্রার অসম্ভব রকমের মিথ্যা স্বপ্ন দেখানোর দৃষ্টতা আমার নেই। সরকারী বরাদ্দকৃত অর্থায়নে উন্নয়নে এবং সামাজিক কার্যক্রমে কতটুকু নতুনত্ব উপহার দিতে পারবো সেটা নিরুপনের ভার অনাগত ভবিষ্যতের উপরই ছেড়ে দিলাম তবে সর্বোচ্চ চেষ্টা থাকবে ১নাম্বার ইউনিয়ন যাতে ডিজিটাল যুগের ১নাম্বারেই নিয়ে যেতে পারি। আমি ব্যক্তিগতভাবে সুখে দুঃখে উৎসবে পার্বনে আপনাদের একজন হয়ে থাকবো এই প্রতিশ্রুতি শতভাগ ছিলাম আছি থাকবো। তরুনপ্রজন্ম এবং গণমানুষের চাহিদা থেকেই চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়ে জনগনের সেবক হতে আগ্রহী হয়েছি। দূর্নীতি,সন্ত্রাস মাদকমুক্ত সমাজ গঠনে ও লোকাল দূর্বৃত্তায়িত রাজনীতির পরিবর্তনের প্রচেষ্টায় সামনে এগিয়ে যাবো। না পেলে হয়তো থেমে যেতে হবে, তবে সামর্থ্যনুযায়ী চেষ্টাটুকু চলবেই।
শিক্ষক পরিবারে আমার জন্ম এবং বেড়ে উঠা। আমার বাবা,মা, ভাই, বোন সবাই স্কুল কলেজের শিক্ষকতা করেছেন এবং করছেন-
আমার পিতা সারাজীবন শিক্ষকতার মত মহান পেশায় নিয়োজিত থেকেও সর্বদা সাধারণ নিম্নবিত্ত খেটে খাওয়া মানুষের কল্যানে আমৃত্যু লড়ে গেছেন। তিনি বাংলাদেশ উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দুয়াসহ কয়েকটি উচ্চ বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষকের দায়িত্ব পালন করে গেছেন। এই কেন্দুয়া ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের দুঃসময়ে ৮০ দশকে দুইবারের সভাপতি ও থানা আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি ছিলেন।
জনসেবা নামক মহান দর্শনটি পারিবারিক ঐতিহ্যের সূত্র ধরে উত্তরাধিকারের পথ বেয়ে জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু জয়তু শেখ হাসিনা শ্লোগানটি বাবার কাছ থেকেই পাওয়া। জনসেবার মহান ব্রত নিয়ে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা আর বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে অন্তরে ধারন করে ১৯৮৮ সালে ছাত্র জীবন থেকেই কেন্দুয়া সাংগঠনিক থানা ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক, আহবায়ক ও দুই মেয়াদে সভাপতির দায়িত্ব পালন করাকালে সদর তথা কেন্দুয়া বাসীর সুখ দুঃখের সরব এবং নীরব সাথী হয়ে গ্রাম থেকে গ্রামে প্রতিনিয়ত চষে বেড়িয়েছি ও বেড়াচ্ছি। ২০০৪ সাল থেকে এখনো অবধি পর্যন্ত সদর উপজেলা তথা ১৫ টি ইউনিয়ন আওয়ামী যুবলীগের দুই মেয়াদে সাধারন সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেছি। নিজের অনেক সীমাবদ্ধতা থাকা স্বত্বেও কেন্দুয়াবাসীকে ছেড়ে যাওয়ার মানসিকতা আমার বেলায় একেবারেই বেমানান।
আমি আমার প্রানপ্রিয় কেন্দুয়া বাসীকে ছেড়ে কখনো কোথাও যাবোনা আমৃত্যু পর্যন্ত। বিগত দিনেও ছিলাম, এখনো আছি, ভবিষ্যতেও থাকবো ইনশাআল্লাহ আপনাদের দোয়া ও ভালোবাসাই আমার পুঁজি ও বড় সম্পদ।
এলাকা পরিদর্শনকালে ১নং কেন্দুয়া ইউনিয়নবাসী দৈনিক সত্যের সন্ধানে প্রতিদিন পত্রিকার এ প্রতিবেদককে আরোও বলেন, ১নং কেন্দুয়া ইউনিয়নের বর্তমান জনপ্রিয় চেয়ারম্যান মোঃ সাইফুল ইসলাম খান সোহেল সম্ভ্রান্ত ঘরের সন্তান। যার কারণে খুব সহজে তিনি মানুষের মনের কথা বুঝতে পারতেন। যার ফলে এলাকাবাসী তাকে ১নং কেন্দুয়া ইউনিয়নে বিপুল ভোটে চেয়ারম্যান নির্বাচিত করেছেন। চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়ে মোঃ সাইফুল ইসলাম খান সোহেল ইউনিয়নের উন্নয়ন করে যাচ্ছেন একাধারে।
সামাজিক সচেতনতা এবং মানবিক সেবার অনন্য উদ্যোগ তাকে একজন মানবদরদী ও মহতী মানুষের উচ্চতায় অধিষ্ঠিত করেছে। তিনি এলাকার দরিদ্র জনগোষ্টির উন্নয়নে বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কর্মসূচি বাস্তবায়ন করেছেন এবং বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্প হাতে নিয়েছেন। তিনি এ পর্যন্ত ইউনিয়নের বিভিন্ন রাস্তার উন্নয়নসহ স্কুল, মাদ্রাসা, কবরস্থান, মসজিদ, ঈদগাঁমাঠ সংস্কার করে গরীব দুঃখী মানুষের মাঝে বয়স্কভাতা, বিধবাভাতা সঠিকভাবে বিতরণ করেছেন এবং বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্প সঠিকভাবে বাস্তবায়ন করে গ্রাম্য সালিসের মাধ্যমে ইউনিয়নের বিভিন্ন সমস্যার সমাধান করে যাচ্ছেন।
এছাড়াও তিনি নির্বাচিত হওয়ার পর নিয়মিত অফিস করেছেন এবং স্থানীয় প্রশাসনের সার্বিক তত্ত্বাবধানে প্রতিটি উন্নয়নমূলক কাজ অতি দক্ষতার সাথে সফলভাবে করেছেন যা এখনো চলমান আছে। আগামী দিনে ১নং কেন্দুয়া ইউপি চেয়ারম্যান মোঃ সাইফুল ইসলাম খান সোহেল সততা ও কর্মদক্ষতার সাথে ইউনিয়নে উন্নয়নের অগ্রযাত্রায় অগ্রণী ভূমিকা পালন করে ইউনিয়নকে আধুনিক মডেল হিসেবে গড়ে তুলবেন এমনটাই প্রত্যাশা ইউনিয়নবাসীসহ সকলের।

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0মন্তব্যসমূহ

সরকারি মিডিয়া (ডিএফপি) তালিকাভুক্ত জামালপুরের প্রচারশীর্ষ দৈনিক-সত্যের সন্ধানে প্রতিদিন অনলাইন ভার্সন । আপনার মতামত প্রকাশ করুন

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন (0)